জ্ঞানীর প্রেম কখনো কখনো হানিকারক হতে পারে। কিন্ত জ্ঞানীর
ক্রোধ হানিকারক নয়। তা সকল সময় হিতকর হয়।
অতএব আমরা সকলেরই উচিৎ প্রতিটি অন্যায় কাজের প্রতিবাদ করা এবং যার যা ভুল তা সংশোধন করার জন্য অনুপ্রানিত করা। এভাবেই জীবনের প্রকৃ্ত সার্থকতা খুজে পাওয়া সম্ভব হবে…!
একটি বিদ্যালয়ে ২৫০ জন বালক ভর্তি হয়েছে, এর মধ্যে ২০০ জন বালক পড়তে আসে। বাকী ৫০ জন পড়তে আসে না। কেনো তারা আসেনা জানো? ওরা ঘরে থেকে মাকে বলছে, “মা আমরা স্কুলে যাবো না, “মা”বললো আচ্ছা বাবা তুমি কেদোঁনা তুমি ঘরে থাক স্কুলে যেতে হবে না। “মা” ভাবে দুনিয়ার কোন ছেলে তার ছেলের মত নয়। এখানে, মা কিন্ত শিক্ষকের দৃষ্টিকোন থেকে দেখছেন না। এতে কি হবে…? ছেলে বিগড়ে যাবে। কখন তার অক্ষর জ্ঞান হবে না। লেখাপড়া হবে না তার কোনোদিন। তবুও “মা” বলতে থাকবেন, “গরু চড়াবে, ভেড়া চড়াবে, চাষ-বাস দেখাশুনা করবে”, মায়ের ভালোবাসা ও অজ্ঞানতা ছেলেকে বিগড়ে দিল।
জ্ঞানীর ক্রোধ কখনো কখনো আশীর্বাদ হতে
পারে। পুরানো অনেক উদাহরণ রয়েছে। একবার এক গুরু ভারতের মধ্যভাগে কোথাও যাত্রা করছিলেন।
গুরু আগে আগে চলছেন পেছনে চলছেন তার এক শিষ্য। কয়েকটি দুষ্ট ছেলে তাকে দেখে পাথর ছুরতে
লাগলো গালি দিতে লাগলো। শিষ্যটি শান্ত থেকে কোন প্রত্যুত্তর না করে কোন রকমে আত্মরক্ষা
করে চলতে লাগলো। শেষে সবাই এসে উপস্তিত হল নদীর তীরে। গুরু ও শিষ্য একটি নৌকোতে উঠলো,
দুষ্ট ছেলেরা অন্য একটি নৌকোতে উঠলো। মাঝ নদীতে এসে দুষ্ট ছেলেদের নৌকা ডুববার উপক্রম
হল। ছেলেরা ভয়ে চিৎকার করছে। গুরু শিষ্যটিকে একটি চড় মারলেন। শিষ্যটি
হতবাক! এত ভালো শিষ্য হয়েও গুরু তাকে চড় মারলেন…?
গুরু
শিষ্যটিকে বললেন এসব তুমার দোষ, ওদের নৌকা ডুবেছে তুমার জন্য, ওরা যখন তুমাকে গালি
দিচ্ছিল, তখন তুমি ওদের কিছু বলনি, ওদের সেই খারাপ খারাপ কথাগুলি থামানোর কি কোন উপায়
ছিলনা? এজন্যই প্রকৃতি এখন তাদের কত দন্ড দিচ্ছে।
গুরুর এহেন কথা শুনে দুষ্ট ছেলেরা নিজেদের ভুল কাজের জন্য অনুতাপ পেল। ঐ সঙ্গে শিষ্যের মনে নৌকা ডুবেছে বলে যে আনন্দ(প্রতিহিংসা) এসেছিল তা দুর হল। এইভাবে শিষ্যকে এই ঘটনার কর্ম থেকে বাঁচানো হল।
অতএব আমরা সকলেরই উচিৎ প্রতিটি অন্যায় কাজের প্রতিবাদ করা এবং যার যা ভুল তা সংশোধন করার জন্য অনুপ্রানিত করা। এভাবেই জীবনের প্রকৃ্ত সার্থকতা খুজে পাওয়া সম্ভব হবে…!
একটি বিদ্যালয়ে ২৫০ জন বালক ভর্তি হয়েছে, এর মধ্যে ২০০ জন বালক পড়তে আসে। বাকী ৫০ জন পড়তে আসে না। কেনো তারা আসেনা জানো? ওরা ঘরে থেকে মাকে বলছে, “মা আমরা স্কুলে যাবো না, “মা”বললো আচ্ছা বাবা তুমি কেদোঁনা তুমি ঘরে থাক স্কুলে যেতে হবে না। “মা” ভাবে দুনিয়ার কোন ছেলে তার ছেলের মত নয়। এখানে, মা কিন্ত শিক্ষকের দৃষ্টিকোন থেকে দেখছেন না। এতে কি হবে…? ছেলে বিগড়ে যাবে। কখন তার অক্ষর জ্ঞান হবে না। লেখাপড়া হবে না তার কোনোদিন। তবুও “মা” বলতে থাকবেন, “গরু চড়াবে, ভেড়া চড়াবে, চাষ-বাস দেখাশুনা করবে”, মায়ের ভালোবাসা ও অজ্ঞানতা ছেলেকে বিগড়ে দিল।
গুরুর এহেন কথা শুনে দুষ্ট ছেলেরা নিজেদের ভুল কাজের জন্য অনুতাপ পেল। ঐ সঙ্গে শিষ্যের মনে নৌকা ডুবেছে বলে যে আনন্দ(প্রতিহিংসা) এসেছিল তা দুর হল। এইভাবে শিষ্যকে এই ঘটনার কর্ম থেকে বাঁচানো হল।
অতএব
আমরা সকলেরই উচিৎ প্রতিটি অন্যায় কাজের প্রতিবাদ করা এবং যার যা ভুল তা সংশোধন করার
জন্য অনুপ্রানিত করা। এভাবেই জীবনের প্রকৃ্ত সার্থকতা খুজে পাওয়া সম্ভব হবে…!
0 মন্তব্যসমূহ