১৯শে মে ২০১৮ইং তারিখে সকাল ১১টা নাগাদ আমি দেওয়ানপাশার এক বাসিন্দার কাছ থেকে একটি ফোন পাই, জানান যে দেওয়ানপাশা গ্রামের ৫নং ওয়ার্ড এর বাসিন্দা শ্রীমতি লক্ষী তেওয়ারি এবং শ্রীমতি নমিতা তেওয়ারি পিতা: মৃত: ধনঞ্জয় তেওয়ারি তাদের ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়ি মেরামত করার সময় শ্রী: সঞ্জয় কুমার শাও পিতা: মৃত শম্ভু কুমার শাও, শ্রীমতি: রিনা রানী সোনার (শাও) স্বামী: শ্রী সঞ্জয় কুমার শাও এবং শ্রীমতী: বৃন্দা শাও স্বামী: মৃত: সম্ভু কুমার শাও হঠাৎ করেই ঘটনা স্থলে এসে তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন এবং দুই অনাথ মেয়েকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।

সাহায্য প্রার্থীর বক্তব্য অনুসারে, ১৫ই জুন ২০১৬ইং তারিখে তাদের প্রতিবেশী জাল কাল্পনিক দলিল জমা দিয়ে তাদের জমি বিক্রয় দলিল সম্পাদন করেছে। বিষয়টি বর্তমানে বিচারিক প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

সকাল ১১টা ৩০মিনিট নাগাদ আমি ঘটনা স্থলে যাই এবং স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আমি নির্যাতিতা শ্রীমতি: লক্ষ্মী দেবী তেওয়ারি এবং তার নাবালিকা বোনকে উদ্ধার করি। উল্লিখিত বিষয়টি চেয়ারম্যান, মহকুমা আইনি পরিষেবা কমিটি, ধর্মনগরকে জানানো হয় এবং শ্রীমতি: লক্ষ্মী দেবী তেওয়ারি এবং তার নাবালিকা বোন নমিতা তেওয়ারিকে D.I.S.E, উত্তর ত্রিপুরার সহায়তায় যথাযথ সুরক্ষা এবং আশ্রয় দেওয়া হয়৷ এছাড়াও ধর্মনগর মহিলা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ জমা দেওয়া হয়।

full-width